Facts About ভালোবাসার মানুষ যদি হঠাৎ বদলে যায় তাহলে কি করা উচিত Revealed

২. অনেক মানুষই সম্পর্কে জড়ানোর পর সঙ্গীর উপর সব বিষয় নিয়েই অধিকার খাটাতে গিয়ে নিজের আত্মসম্মানকে একেবারে মাটিতে নামিয়ে নিয়ে আসেন। যা সঙ্গীর কাছে নির্যাতনের মতো মনে হতে পারে। আর সে কারণে তিনি আপনাকে ছেড়ে যেতে পারেন।

জীবনে কখন কেমন যাবে এটা কোন ব্যক্তি জানো না কিন্তু ভালবাসার মানুষের কাছ থেকে সব সময় সুখে-দুখে সাপোর্ট পেলে একজন মানুষ তার সারা জীবনের সবকিছু ত্যাগ করতে রাজি হয়।

৫. একাধিক বিয়ের বিষয়টি ইসলামই প্রথম বিশ্বের সামনে নিয়ে আসেনি। এর নজির বিশ্বে বহু আগে থেকে রয়েছে। পূর্ববর্তী জাতিগুলোর মধ্যেও প্রচলিত ছিল। আগের আসমানি কিতাবগুলোতে একাধিক বিয়ের কথা আছে। কয়েকজন নবী একাধিক নারী বিবাহ করেছিলেন। হজরত সুলাইমান (আ.

(إِنَّ اللّٰهَ لَا يُحِبُّ مَنْ كَانَ مُخْتَالًا فَخُوْرَا)

>> প্রতিটি ঘর গুছিয়ে রাখুন ও ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করুন। অনেকেই কোথাও বের হওয়ার আগে তাড়াহুড়োতে ঘর নোংরা করে বেরিয়ে পড়েন।

হয়ে গিয়েছিল আর তার থেকে শাদ্দাদ বিন সা‘ঈদ এর

কখনো ভালোবাসার মানুষটির সাথে খেলতে হয় না,

আল্লাহ তা‘আলা মানুষের জন্য যে সব খাদ্য হালাল করে দিয়েছেন, অত্র আয়াতে সে সম্পর্কে আলোকপাত করেছেন।

কষ্ট পাওয়ার চেয়ে বরং তাকে ভুলে যাওয়াই উত্তম। যাকে আপনি সমস্তটা দিয়ে ভালবাসলেন যাকে পাওয়ার জন্য আপনি এত কষ্ট করলেন সে যদি আপনাকে অবহেলা করে তাহলে মুক্তি দেওয়াই উত্তম।

(المُحْصَنَاتُ مِنَ النِّسَا۬ءِ) শানে নুযূল: আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ)‎ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: আওতাসের যুদ্ধে কতকগুলো সধবা স্ত্রীলোক বন্দি হয়ে আসে। আমরা তাদের সাথে সহবাস করতে অপছন্দ করলাম কারণ তাদের স্বামী রয়েছে। আমরা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করলাম। তখন এ আয়াতটি অবতীর্ণ হয়। (সহীহ মুসলিম হা: ১৪৫৬) অর্থাৎ যে সকল নারীদের স্বামী রয়েছে তাদের বিবাহ করা হারাম যতক্ষণ সে স্বামীর সাথে বিবাহ বন্ধনে থাকবে। তবে যদি মুসলিমরা কাফির জাতির ওপর বিজয় লাভ করে, তাদের নারীদের হস্তগত করে নেয় তাহলে তাদের কাফির স্বামী থাকতেও তাদের বিবাহ করা দূষণীয় নয়।

নারীর জন্যেও লিঙ্গীয় বিবেচনায় বিপরীতভাবে উপরিউক্ত নিয়ম প্রযোজ্য হবে

বিশ্লেষণ read more ও আলেমগণের সিদ্ধান্ত[সম্পাদনা]

২. মুসলিমরা আহলে কিতাবের নারীদের বিবাহ করতে পারে।

ইসলামী শরিয়তে পুরুষের জন্য একসঙ্গে একাধিক স্ত্রী গ্রহণের সুযোগ রাখা হয়েছে। কিন্তু এটি কিছুতেই শর্তহীন নয়। বরং ভরণপোষণ, আবাসন ও শয্যাযাপনের ক্ষেত্রে শতভাগ সমতাবিধান নিশ্চিত করা না গেলে একসঙ্গে একাধিক স্ত্রী গ্রহণ বৈধ নয়। তবে হ্যাঁ, স্ত্রী বা নারীদের ক্ষেত্রে এই অবকাশ রয়েছে যে তিনি আগের স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ইদ্দত শেষে অন্য স্বামী গ্রহণ করতে পারবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *