The Definitive Guide to কেউ ঠকালে কি করা উচিত

২. অনেক মানুষই সম্পর্কে জড়ানোর পর সঙ্গীর উপর সব বিষয় নিয়েই অধিকার খাটাতে গিয়ে নিজের আত্মসম্মানকে একেবারে মাটিতে নামিয়ে নিয়ে আসেন। check here যা সঙ্গীর কাছে নির্যাতনের মতো মনে হতে পারে। আর সে কারণে তিনি আপনাকে ছেড়ে যেতে পারেন।

১. বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ছোটবেলায় যদি কেউ বারবার নানা কারণে অভিভাবকের কাছে গালমন্দ শোনে তাহলে তার মনে তৈরি হয় নেগেটিভিটি।

(فِیْمَا تَرٰضَیْتُمْ بِھ۪ مِنْۭ بَعْدِ الْفَرِیْضَةِ)

উরওয়াহ ইবনু যুবাইর (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি আয়িশাহ (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলেন, মহান আল্লাহর বাণী-

কাফাহ বা কুফু (আরবি: الكفاءة; আল-কাফ'আ) হল ইসলামে বিয়ের ব্যাপারে ইসলামী আইনশাস্ত্রের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত একটি শব্দ, যার আরবি ভাষায় আক্ষরিক অর্থ, সমতা বা সমতা। এইভাবে এটি একটি সম্ভাব্য স্বামী এবং তার সম্ভাব্য স্ত্রীর মধ্যে সামঞ্জস্য বা সমতা হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় যা মেনে চলতে হবে।এই সামঞ্জস্য ধর্ম, সামাজিক মর্যাদা, নৈতিকতা, ধার্মিকতা, সম্পদ, বংশ বা রীতিনীতির অন্তর্ভুক্ত একাধিক কারণের উপর নির্ভরশীল। দাম্পত্য সঙ্গীর অধিকার ও তার প্রতি বাধ্যতামুলকভাবে করণীয়[সম্পাদনা]

ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে হাজারো কথা থাকে আর সেই কথাগুলি যখন মনে পড়ে যায় তখন ভালবাসার মানুষকে কাছে পেতে ইচ্ছে করে।

৯. একজন নারীর প্রতি মাসে ঋতুস্রাব (হায়েজ) হয়, আর যখন তিনি সন্তান প্রসব করেন তখন তার ৪০ দিন পর্যন্ত রক্তপাত (নিফাস) হয়। সে সময় একজন পুরুষ তার স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস করতে পারে না। কেননা হায়েজ ও নিফাসের সময় সহবাস করা হারাম এবং এটি যে ক্ষতিকারক তা মেডিক্যালি প্রমাণিত। তাই ন্যায়বিচার করতে সক্ষম হলে একাধিক বিবাহ করা অনুমোদিত।

৩. কোন মহিলা কাফির দেশ থেকে হিজরত করে চলে আসলে তাকে পরীক্ষা করে জেনে নেয়া দরকার যে, প্রকৃতপক্ষে সে ইসলামের স্বার্থে হিজরত করেছে কিনা।

ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে কিছু কথা বলতে গেলে অনেক কথা বলা যায় তবে কিছু কথা আছে যেগুলো শুধু ভালোবাসার মানুষকে ঘিরেই বলা সম্ভব আর সেই সব ভালবাসার কথা নিয়েই আজকের এই পোস্ট।

হে ঈমানদারগণ, তোমাদের কাছে মু’মিন মহিলারা হিজরত করে আসলে তোমরা তাদেরকে পরীক্ষা করে দেখ। আল্লাহ তাদের ঈমান সম্পর্কে অধিক অবগত। অতঃপর যদি তোমরা জানতে পার যে, তারা মুমিন মহিলা, তাহলে তাদেরকে আর কাফিরদের নিকট ফেরত পাঠিও না। তারা কাফিরদের জন্য বৈধ নয় এবং কাফিররাও তাদের জন্য হালাল নয়। তারা* যা ব্যয় করেছে, তা তাদেরকে ফিরিয়ে দাও। তোমরা তাদেরকে বিয়ে করলে তোমাদের কোন অপরাধ হবে না, যদি তোমরা তাদেরকে তাদের মোহর প্রদান কর। আর তোমরা কাফির নারীদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক বজায় রেখ না, তোমরা যা ব্যয় করেছ, তা তোমরা ফেরত চাও, আর তারা যা ব্যয় করেছে, তা যেন তারা চেয়ে নেয়। এটা আল্লাহর বিধান। তিনি তোমাদের মাঝে ফয়সালা করেন। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।

অত্র আয়াতে আল্লাহ তা‘আলা স্বামী-স্ত্রীর তিনটি অবস্থা তুলে ধরেছেন।

উরওয়াহ হতে বর্ণিত তিনি বলেন : নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সহধর্মিণী আয়িশাহ (রাঃ) তাকে বলেছেন : কোন মু’মিন মহিলা রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর কাছে হিজরত করে এলে তিনি তাকে আল্লাহ তা‘আলার এ আয়াতের ‘হে মু’মিনগণ!

আপনার এই কয়েকটি পদক্ষেপ দীর্ঘসময়ের ছুটিকে করবে নিশ্চিন্ত ও আনন্দময়। এই কাজগুলো করে গেলে ঘরে ফিরে আর দ্রুত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা করতে ব্যস্ত হতে হবে না।

সম্পর্কে। তিনি উত্তরে বললেন, হে ভাগ্নে! সে হচ্ছে পিতৃহীনা বালিকা, অভিভাবকের তত্ত্বাবধানে থাকে, তার সম্পত্তিতে অংশীদার হয় এবং তার রূপ ও সম্পদ তাকে (অভিভাবককে) আকৃষ্ট করে। এরপর সেই অভিভাবক উপযুক্ত মাহর না দিয়ে তাকে বিবাহ করতে চায়। তদুপরি অন্য ব্যক্তি যে পরিমাণ মাহর দেয়, তা না দিয়ে এবং তার প্রতি ন্যায়বিচার না করে তাকে বিয়ে করতে চায়। এরপর তাদের পারিবারিক ঐতিহ্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ মাহর এবং ন্যায় ও সমুচিত মাহর প্রদান ব্যতীত তাদের বিয়ে করতে নিষেধ করা হয়েছে এবং তদ্ব্যতীত যে সকল মহিলা পছন্দ হয় তাদেরকে বিয়ে করতে অনুমতি দেয়া হয়েছে। উরওয়াহ বলেন যে, আয়িশাহ (রাঃ)- বলেছেন, এ আয়াত নাযিল হবার পর লোকেরা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর কাছে মহিলাদের ব্যাপারে জানতে চাইলে আল্লাহ তা‘আলা নাযিল করেন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *